একটি ভর্তি তথ্য [মেডিকেল সাইন্স ]। ( বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাশ করা সকল H,S.C এবং বিশেষ কিছু ডিপ্লোমাধারী-দের জন্য ) ।

Posted by Admin

 যারা চিকিৎৎৎৎৎৎ ৎ ৎ  ৎৎৎ      ৎতসা বিজ্ঞানে পড়তে আগ্রহী বিষেশ করে তাদের জন্যই এই পোষ্টটি লিখিত ( বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাশ করা সকল H,S.C এবং বিশেষ কিছু ডিপ্লোমাধারী-দের জন্য ) ।
বাংলাদেশে এই কয়েক বছর আগে থেকে চালু হয়েছে B.SC IN PHYSIOTHERAPY , B.SC IN LABORATORY MEDICINE  and  B.SC IN DENTAL .subject গুলো সবগুলোই বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত ।ঢাকা ও রাজশাহীতে এ বিষয়গুলোর উপর পড়ার সুযোগ রয়েছে , (তবে চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েও এগুলো এখন সম্ভবত পড়া যাবে) ।Subject গুলোর Demend কিরকম এবং ভবিষ্যতে কিরকম Job পাওয়া যাবে বা কিরকম Earn করা যাবে - বিষয়গুলো আপনাদের নিকটআত্মীয় কোন ডাক্তার বা যারা মেডিকেল পেশার সাথে জড়িত তাদের কাছ থেকে জেনে নিতে পারেন / Google search দিতে পারেন । ( অবশ্যই সন্তোষজনক মন্তব্য পাবেন আশা করি । )
অথবা আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন :
মেইল: ranju.raj4@gmail.com
মোবাইল : ০১৭১৭৯৭৯৭০৩ ; ০১৭১০২৪৪৯৮৮ .( সকাল ৭টা থেকে দুপুর ১২টা ব্যতীত) ।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ৩০ অক্টোবর থেকে শুরু

Posted by Admin

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ সম্মান শ্রেণীতে ভর্তি পরীক্ষা ৩০ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে বুধবার পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ৩০ অক্টোবর শনিবার সকাল নয়টা থেকে A3 (দর্শন, ইতিহাস এবং ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি), বেলা ১১টা থেকে A4 (আরবি ও ইসলামিক স্টাডিজ), বেলা একটা থেকে A5 এবং G (ভাষা এবং জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি, ফিশারিজ, অ্যাগ্রোনমি অ্যান্ড অ্যাগ্রিকালচারাল এক্সটেনশন, এনিমেল হাজবেন্ড্রি অ্যান্ড ভেটেরিনারি সায়েন্স ও ক্রপ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি) এবং বেলা সাড়ে তিনটা থেকে A6 (নাট্যকলা ও সংগীত এবং চারুকলা) ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

৩১ অক্টোবর রোববার সকাল নয়টা থেকে A1 (বাংলা), বেলা ১১টা থেকে A2 (ইংরেজি), বেলা একটা থেকে E1 (অর্থনীতি, সমাজকর্ম, সমাজবিজ্ঞান, নৃ-বিজ্ঞান এবং ফোকলোর) এবং বেলা সাড়ে তিনটা থেকে E2 (রাষ্ট্রবিজ্ঞান, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, লোক প্রশাসন এবং ইনফরমেশন সায়েন্স অ্যান্ড লাইব্রেরি ম্যানেজমেন্ট) ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

১ নভেম্বর সোমবার সকাল নয়টা থেকে B (আইন ও বিচার), বেলা ১১টা থেকে F1 (ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা এবং মনোবিজ্ঞান), বেলা একটা থেকে F2 (উদ্ভিদবিজ্ঞান ও প্রাণিবিদ্যা) এবং বেলা সাড়ে তিনটা থেকে F3 (ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা) ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

২ নভেম্বর মঙ্গলবার সকাল নয়টা থেকে C1 (রসায়ন, প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণবিজ্ঞান এবং ফার্মেসি), বেলা ১১টা থেকে C2 (পদার্থবিজ্ঞান, গণিত, ফলিত গণিত, পপুলেশন সায়েন্স অ্যান্ড হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট এবং পরিসংখ্যান), বেলা একটা থেকে H (অ্যাপ্লাইড ফিজিক্স অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং, অ্যাপ্লাইড কেমিস্ট্রি অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ম্যাটেরিয়ালস সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং) এবং বেলা সাড়ে তিনটা থেকে D (হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যব্যবস্থা, ব্যবস্থাপনা, মার্কেটিং এবং ফাইন্যান্স ও ব্যাংকিং) ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

সব ইউনিটের পরীক্ষার সময়সূচি এক ঘণ্টা। ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি ও আসনবিন্যাসসহ প্রয়োজনীয় তথ্যাদি ভর্তি হতে ইচ্ছুকদের নিজ দায়িত্বে জেনে নিতে হবে।

আসনবিন্যাস বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট www.ru.ac.bd থেকে জানা যাবে। এছাড়া, ক্যাম্পাসের প্রবেশপথ ও পরীক্ষা কেন্দ্রের কাছে স্থাপিত নোটিশ বোর্ডেও তা টাঙানো থাকবে।

কারও রোল নম্বর হারিয়ে গেলে বা স্মরণ না থাকলে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল ২০১০

Posted by Admin Labels:

২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি পরীক্ষার ফল কাল সোমবার প্রকাশ করা হবে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে আজ রোববার এ তথ্য জানা গেছে।
দেশের সরকারি-বেসরকারি ৬১টি মেডিকেল কলেজে ২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি পরীক্ষা গত শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয়। সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এবার প্রথমবারের মতো একই প্রশ্নপত্রে কেন্দ্রীয়ভাবে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিত্সা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য জনশক্তি উন্নয়ন) খন্দকার মো. সিফায়েত উল্লাহ আজ সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, ‘কাল বিকেলে মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট, সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজ এবং মুঠোফোনে ফল জানা যাবে।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট www.dghs.gov.bd—এই ঠিকানায় কিংবা মোবাইল ফোনে MIS dghs কলেজ কোড রেজিস্ট্রেশন নম্বর লিখে ৯৯৩৪ নম্বরে এসএমএস করে পরীক্ষার ফল জানা যাবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশের ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে দুই হাজার ৩১০টি এবং বেসরকারি মেডিকেল কলেজে তিন হাজার ৩৫০টি আসন রয়েছে। এ বছর পাঁচ হাজার ৬৬০টি আসনের বিপরীতে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন ৪২ হাজার ১২১ জন।

Pdf editor

Posted by Admin Labels:

Pdf editor is a most important tools. I was searching it for the last 2 months. But just today i got this important tool. I think you will love it...


MicroAdobe PDF Editor is a professional software for editing PDF. You can new and edit PDF file just like operating Mircosoft Office Word. It also can be used for editing table, plug-in image and making hyperlink. Moreover, it supports BookMark and page browser and allows you to import word(.doc), Html, Rtf file.

Features:
You can import Office Word( DOC), RTF, TXT, HTML, XML.
You can Export Office Word(DOC), TXT, HTML
You can save pdf file
Add Text, Headers or Footers
Insert Table, Image, File
Search and Replace
BookMark and Page Browse
DOWNLOAD IT FROM HERE (4 mb): MicroAdobe PDF Editor

দুর্নীতিতে বাংলাদেশের অবস্থান ১২তম

Posted by Admin Labels:

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল (টিআই)-এর দুর্নীতি ধারণা সূচকে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান এবার ১২তম। গত বছর এই অবস্থান ছিল ১৩তম। দুর্নীতির সূচকে বাংলাদেশের পয়েন্ট ২ দশমিক ৪।

এবার শীর্ষ স্থানে রয়েছে সোমালিয়া। তাদের পয়েন্ট ১.১। আর ১.৪ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে আফগানিস্তান ও মিয়ানমার।

তৃতীয় স্থান ইরাক, সুদান, তুর্কমেনিস্তান ও উজবেকিস্তানের। এই দেশগুলোর সূচক পয়েন্ট ১ দশমিক ৬। ১ দশমিক ৭ পয়েন্ট নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে আছে আফ্রিকার দেশ চাদ।

মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল এর বাংলাদেশ চ্যাপ্টার ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-টিআইবি।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, তালিকায় অবস্থানের তুলনায় স্কোরের গুরুত্ব বেশি। সে কারণে বলা যায় বাংলাদেশে দুর্নীতির পরিমান গত বছরের তুলনায় বাড়েনি।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান সাংবাদিক সম্মেলনে এ কথা বলেন।

তবে তিনি বলেন, সার্বিকভাবে স্কোর ৩ এর নিচে থাকায় বাংলাদেশের অবস্থান দুর্নীতিতে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর তালিকাতেই রয়ে গেছে।

টিআইবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান এম হাফিজউদ্দিন খান, সদস্য অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহমেদ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেথ্য, ২০০৬ সালে দুর্নীতিতে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল তৃতীয়, ২০০৭ সালে সপ্তম, ২০০৮ সালে দশম আর ২০০৯ সালে ১৩তম।

এবার কম দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় শীর্ষে আছে ডেনমার্ক, নিউজিল্যান্ড ও সিঙ্গাপুর। তাদের পয়েন্ট ৯.৩।

এর পরের অবস্থানে রয়েছে ফিনল্যান্ড ও সুইডেন। এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কম দুর্নীতি হয় হংকংয়ে। তাদের সূচক পয়েন্ট ৮.৪। কম দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় তাদের অবস্থান ১৩তম। আর দক্ষিণ এশিয়ায় সবচয়ে কম দুর্নীতি হয় ভুটানে।

protect ur pc from Earthquake ( screen-quake ) .

Posted by Admin Labels:

just copy and past this java script code to ur internet explorer browser adressber and press enter and try to protect ur pc from ?????????.
javascript:function Shw(n) {if (self.moveBy) {for (i = 35; i > 0; i--) {for (j = n; j > 0; j--) {self.moveBy(1,i);self.moveBy(i,0);self.moveBy(0,-i);self.moveBy(-i,0); } } }} Shw(6)
dont forget to follow this site .

২ মেডিকেল, ১ ডেন্টাল ও ৩টি হোমিওপ্যাথিক কলেজের অনুমোদন

Posted by Admin

সরকার নতুন দুটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও একটি বেসরকারি ডেন্টাল কলেজের অনুমোদন দিয়েছে। এগুলো হচ্ছে-এম এইচ শমরিতা মেডিকেল কলেজ ও পপুলার মেডিকেল কলেজ এবং মেন্ডি ডেন্টাল কলেজ। সবগুলোই ঢাকায় স্থাপিত হবে।

সোমবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান হয়, গতকাল সচিবালয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ডা. আ ফ ম রুহুল হকের সভাপতিত্বে মেডিকেল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের অনুমোদন, নবায়ন ও আসন বণ্টন সংক্রান্ত কমিটির সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়।

সভায় অপর ছয়টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে মোট ৮০টি আসন বৃদ্ধি করা হয়। বেসরকারি আদদ্বীন মেডিকেল কলেজ (ঢাকা) ২৫টি (৫০ থেকে ৭৫), বেসরকারি কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ (মগবাজার, ঢাকা) ২৫টি (৫০ থেকে ৭৫), বেসরকারি প্রাইম মেডিকেল কলেজ (রংপুর) ১০টি (৭৫ থেকে ৮৫), বেসরকারি টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ (বগুড়া) ১০টি (৫০ থেকে ৬০), ইস্ট-ওয়েস্ট মেডিকেল কলেজ (উত্তরা, ঢাকা) ৫টি (৭৫ থেকে ৮০) এবং বেসরকারি রংপুর কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ (রংপুর)-এ ৫টি আসন (৭৫ থেকে ৮০-তে) বৃদ্ধি করা হয়।

এছাড়া, সভায় তিনটি বেসরকারি হোমিওপ্যাথিক কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়। এগুলো হচ্ছে- পটুয়াখালী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ, বরগুনা হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এবং রহনপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ)।

সভায় স্বাস্থ্য সচিব মুহাম্মদ হুমায়ুন কবির, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক শাহ মনির হোসেন, অধিদপ্তরের চিকিৎসা শিক্ষা কার্যক্রমের পরিচালক অধ্যাপক ডা. খন্দকার মো. সিফায়েত উল্লাহ, বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের মহাসচিব অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল অনুষদের ডীন ও বিএমডিসি, স্টেট মেডিকেল ফ্যাকাল্টি-সহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি সদস্যগণ অংশগ্রহণ করেন।

শাহরুখ খানের বাংলাদেশে আসা নিশ্চিত

Posted by Admin Labels:

গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশে বলিউড অভিনেতা শাহরুখ খানের আসার বিষয়ে নানা ধরনের গুজব শোনা যাচ্ছিল। অবশেষে সব গুজবের অবসান করে শাহরুখ খানের বাংলাদেশে আসার বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আয়োজক প্রতিষ্ঠান অন্তর শোবিজ। এ উপলক্ষে আজ রোববার রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে সংবাদ সম্মেলন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে শাহরুখ খানের বাংলাদেশে আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অন্তর শোবিজের চেয়ারম্যান স্বপন চৌধুরী। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামী ১০ ডিসেম্বর আর্মি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ‘শাহরুখ নাইট’।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, শাহরুখ খানের এ সফরে বাংলাদেশে তাঁর সঙ্গী হিসেবে থাকবেন রানী মুখার্জি, দিয়া মির্জা, মালাইকা আরোরা, অর্জুন রামপাল, সংগীতশিল্পী নিরাজ শ্রীধর, কোরিওগ্রাফার গণেশ হেগড়েসহ ৪৮ জনের নৃত্যদল। ৬ ডিসেম্বর ঢাকায় এসে পৌঁছবেন শাহরুখ খানের ব্যবস্থাপক ও অনুষ্ঠানের কর্মীরা। ৮ ডিসেম্বর একটি চার্টার্ড বিমানে এসে পৌঁছবেন শাহরুখ খানের সহশিল্পী ৪৮ জন নৃত্যশিল্পী। যাঁরা সবাই এক মঞ্চে অংশ নেবেন। ৯ ডিসেম্বর ঢাকা এসে পৌঁছবেন শাহরুখ। ১০ ডিসেম্বর ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে টানা ছয় ঘণ্টার অনুষ্ঠানে পারফর্ম করে ১১ ডিসেম্বর শাহরুখ আবার ভারতে ফিরে যাবেন।
আর্মি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিতব্য অনুষ্ঠানটির প্রবেশমূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে পাঁচ হাজার ও ১০ হাজার টাকা। আগামী ১ নভেম্বর থেকে প্রবেশপত্র বিক্রি শুরু হবে। ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত অর্থের বিনিময়ে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করা যাবে। সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অন্তর শোবিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাসরিন চৌধুরী, পরিচালক লিটন চৌধুরী প্রমুখ।

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় অনার্স ১ম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষার সময় ঘোষণা

Posted by Admin Labels:

ময়মনসিংহের ত্রিশালে অবস্থিত জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক সম্মান শ্রেণীতে ভর্তির জন্য ১০ নভেম্বর পর্যন্ত অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য ও প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে হবে।
এ বছর ৫টি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার জন্য অনলাইনে আবেদন করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ইএমও সুবিধা প্রদানকারী যেকোনো ডাকঘর থেকে আগামী ১০ নভেম্বরের মধ্যে এ ডি ও ই ইউনিটের জন্য ৩০০ টাকা এবং বি ও সি ইউনিটের জন্য ৩৫০ টাকা জমা দিতে হবে।
এসএসসি ও এইচএসসি পাসের তথ্যসহ (শিক্ষাবোর্ড, রোল নম্বর, পাসের বছর) ইএমও ফরম পূরণ করতে হবে। নির্ধারিত টাকা দেওয়ার পর ডাক বিভাগ এসএমএসের মাধ্যমে আবেদনকারীকে ১৬ সংখ্যার একটি গোপন পিন (PIN) নম্বর সরবরাহ করবে।
পিন নম্বর প্রাপ্তির ন্যূনতম ৩৬ ঘণ্টা পর আবেদনকারীকে ওই পিন নম্বর ব্যবহার করে www.jkkniu.edu.bd-ওয়েবসাইটে একটি ৩০০x৩০০ পিক্সেল সর্বোচ্চ ৫০ KB সাইজ ও JPG ফরমেট ছবি আপলোডসহ অন্যান্য তথ্য পূরণ করে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে হবে।
ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার তারিখ
সব কয়টি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ২৯, ৩০ নভেম্বর ও ১ ডিসেম্বর।

কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের চোখের যত্ন

Posted by Admin

চাকরি সূত্রে কিংবা ব্যক্তিগত প্রয়োজনের তাগিদে অথবা অনেক সময় ব্লগিংয়ের কারনে আপনাকে হয়তো প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা কম্পিউটার নিয়ে কাজ করতেহচ্ছে; তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে মনিটরের দিকে। হয়তো স্ক্রিনে পড়তে পড়তে আগের লাইনের সঙ্গে পরের লাইন মিশে যায় বা একটি শব্দ পার্শ্ববর্তী শব্দের সঙ্গে মিশে যায়; মনিটরে কাজ করতে করতে মাথা তুললে কিছুক্ষণের জন্য দূরের জিনিস ঝাপসা দেখায়; কখনোবা একটি জিনিসের দুটো ইমেজ দেখা যায়। এ ক্ষেত্রে আপনার আশঙ্কা হতে পারে নিয়মিত কম্পিউটারে কাজ করতে করতে আপনার চোখের কোনো ক্ষতি হলো কিনা। যেহেতু চোখ একটা স্পর্শকাতর ইন্দ্রিয়। তাই চোখের ব্যাপারে আমাদের অতিরিক্ত সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। কারণ এর সামান্য কোনো অসুস্থতা আমাদের কাছে চরম অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।দৈনন্দিন জীবনের স্বাভাবিক কাজকর্মও দারুণভাবে ব্যাহত হয়।

কম্পিউটার দ্বারা চোখের ক্ষতির ব্যাপারে আপনাকে আশ্বস্ত করে বলা যায়- কম্পিউটারে কাজ করার জন্যই চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে- এখনো এমন অভিযোগ শোনা যায়নি। তবে কম্পিউটারের মনিটর নিয়ে যারা নিয়মিত কাজ করেন তাদের প্রায় ৬০%-৭০% কম্পিউটার ভিশন সিন্ড্রোম বা সিভিএস দ্বারা আক্রান্ত। মনিটর কিন্তু এই সিন্ড্রোম তৈরি করে না। আসলে চোখের গঠনগত, কার্যগত বা জৈব রসায়ন ঘটিত অসঙ্গতির কারণে যদি কম্পিউটারে স্বাভাবিক কাজের বিঘ্ন ঘটে, তবে সেই পরিস্থিতিই হলো কম্পিউটার ভিশন সিন্ড্রোম বা সিভিএস। কারো যদি সিভিএস আসে এবং তা যদি আমলে না নিয়ে কাজ করার প্রবণতা থাকে, সে ক্ষেত্রেভবিষ্যতে নানা রকম জটিলতার জন্য হয়তো কম্পিউটারের কাজে বিঘ্ন ঘটতে পারে বা কম্পিউটারে কাজ করা থেকে সম্পূর্ণভাবে বিরত থাকতে হতে পারে।
প্রতিষেধক হিসেবে মনিটর এবং চোখের প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া উচিত।

১. প্রথমত মনিটরের গুণগত মান ভালো হওয়া চাই।

২. কম্পিউটারের মনিটর যেন সব সময় চোখের লেভেল ৪ ইঞ্চি -৮ ইঞ্চি নিচে এবং ২০ ইঞ্চি-২৮ ইঞ্চি দূরে থাকে। মনিটরটা সামান্য উপর দিকে রাখতে হবে।

৩. মনিটরের উজ্জ্বলতা এবং কনট্র্যাস্ট লেবেল চোখের সহনীয় পর্যায়ে রাখা উচিত। বর্ণের আকার যতোটা সম্ভব বড়ো এবং কম্পিউটার স্ক্রিনের ব্যাকগ্রাউন্ডের রং চোখের পক্ষে আরামদায়ক হওয়া উচিত।

৪. ঘরের আলো এমনভাবে রাখতে হবে যাতে সেই আলো সরাসরি মনিটর বা চোখের ওপর এসে প্রতিফলিত না হয়।

৫. কিবোর্ড হাতে রপ্ত হলে ভালো, না হলে কিবোর্ডকে মনিটরের যতোটা সম্ভব কাছে রাখতে হবে যাতে মনিটর থেকে কিবোর্ডে চোখের মুভমেন্ট কম হয়।

৬. যদি অফিস ঘর অপরিসর হয় এবং বাইরের দৃশ্য থেকে বিচ্ছিন্ন হয়, তাহলে মনিটরের উল্টো দিকে বা প্রয়োজনে স্ক্রিন সেভাবে এমন কোনো ল্যান্ডস্কেপ রাখতে হবে যেটা অবসর সময়ে চোখকে আরাম দেবে।
এতো গেল মনিটর সংক্রান্ত সতর্কতার কথা। এবার আসা যাক চোখের সাবধানতার প্রসঙ্গে।

৭. চোখের পলক স্বাভাবিক অবস্থায় প্রতি মিনিটে ১২-১৪ বার পড়ে। কিন্তু আমরা যখন স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকি, তখন চোখের পাতা পড়ার হার অনেক কমে আসে। চোখের পাতা কম পড়ার কারণে চোখের উপরিভাগের আর্দ্রতা কমে যায়। যারা এসিতে থাকেন তাদের ক্ষেত্রে এটা আরো ত্বরান্বিত হয়। একে ’ড্রাই আই’ বলে।
চোখের পাতার অনেকগুলো কাজের মধ্যে একটা প্রধান কাজ হলো অশ্রুগ্রন্থি নিঃসৃত জলকে চোখের মধ্যে সমভাবে ছড়িয়ে দেওয়া; যাতে তা চোখের উপরিভাগের আর্দ্রতা, মসৃণতা, পুষ্টি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় রাখে বা বাড়িয়ে তোলে। এর অভাবে চোখের নানা উপসর্গ হতে পারে, যা সিভিএস-এর জন্য ভীষণভাবে দায়ী। সে কারণে প্রথম প্রথম খুব সচেতনভাবে বার বার চোখের পাতা ফেলার অভ্যাস করতে হবে। পরবর্তী সময়ে যা সুঅভ্যাসে দাঁড়িয়ে যাবে।

৮. এরপরই আসে চোখের বিশ্রামের কথা। সাম্প্রতিককালে কম্পিউটার জগতে ২০/২০ বা ৬০/৬০ আন্তর্জাতিক স্লোগান চালু হয়েছে, যার অর্থ আপনি কম্পিউটারে টানা যতো মিনিট কাজ করবেন, ঠিক ততো সেকেন্ড সময় চোখকে বিশ্রাম দেবেন।

৯. কম্পিউটারে কাজ করার ফাঁকে ফাঁকে উচিত ঘাড়ের দুএকটা ব্যায়াম করা এবং নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে নিয়ম করে চোখেমুখে একটু পানি দিয়ে আসা।

১০. চোখের ত্রুটিজনিত কারণে অনেককেই চশমা ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু কম্পিউটারের কাজ করার ক্ষেত্রে চশমা একটা বিরাট অন্তরায়। এর থেকে রেহাই পেতে হলে আপনাকে নিতে হবে এমনই একটা চশমা যেটা আপনাকে কম্পিউটারে সাবলীলভাবে কাজ করতে সাহায্য করবে। অবশ্যই সেটা হবে এমন একটা চশমা, যেটা মনিটরকে দেখতে এবং একইভাবে কাছের জিনিস দেখতে সাহায্য করবে। অর্থাৎ যেটাকেকাছের এবং মধ্যবর্তী দূরত্বের কমবিনেশন চশমা বলা হয়ে থাকে। স্ক্রিনটা ২০ ইঞ্চি -১৪ ইঞ্চি কে কাছের দূরত্ব ধরা হয়। চশমার উপরিভাগ দিয়ে মনিটর দেখা যাবে আর নিচের অর্থাৎ বাইফোকাল অংশ দিয়ে কাছের কাজ করা চলবে। অবশ্য এটা হাঁটাচলায় ব্যবহার করা যাবে না, সে ক্ষেত্রে আলাদা আরেকটা চশমা রাখতে হবে। চমশার লেন্সে এন্টি রিফুলেকটিং কোটিং এর ব্যবহারও কম্পিউটারের কাজের ক্ষেত্রে ব্যবহারও কম্পিউটারের কাজের ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক কালে সমাদৃত হচ্ছে।

আমাদের দেশে এখনো পর্যন্ত এমন কোনো চোখের পরিসেবা কেন্দ্র চালু হয় নি, যেখানে কেবল সিভিএস সংক্রান্ত বিশেষ বিভাগ বা বিশেষজ্ঞ আছেন। তবে ইউরোপ ও আমেরিকার মতো কিছু কিছু উন্নত দেশে এ বিষয়ে প্রচুর কাজ হচ্ছে। বাস্তবিক তাগিদে এ ধরনের পরিসেবা আমাদের দেশেও চালু করা অত্যাবশ্যক।তবে যতোদিন না তেমন কোনো পরিসেবা কেন্দ্র চালু হচ্ছে, ততোদিন সবার সচেতনতাই কাম্য।